News Headline :
লক্ষ্মীপুর-২ আসন‘ঈগলের এজেন্ট হলে ঘর জ্বালিয়ে দেওয়ার হুমকি নৌকার কর্মীদের’ লক্ষ্মীপুর-২ নির্বাচনী কাজে সরকারি ‘স্বপ্নযাত্রা’ অ্যাম্বুলেন্স ব্যবহার করায় ইউপি চেয়ারম্যানের জরিমানা   লক্ষ্মীপুর-৩ আসন ঋণ খেলাপির অভিযোগে সজিব গ্রুপের চেয়ারম্যান হাসেমের মনোনয়ন বাতিল লক্ষ্মীপুর-৪ আসনেও বিকল্পধারার মান্নানের মনোনয়নপএ বাতিল রামগঞ্জের চন্ডিপুর মনসা উচ্চ বিদ্যালয়ের নির্বাচন স্থগিত করলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার লক্ষ্মীপুর-১ আসন  স্বতন্ত্র এমপি প্রার্থী পবনকে হত্যার হুমকি পৌর কাউন্সিলরের  চন্ডিপুর মনসা উচ্চ বিদ্যালয় পক্ষপাতমূলক আচরনের অভিযোগ ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ, উৎপত্তিস্থল লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ রামগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতি কালে অস্ত্রসহ আটক ২ রামগঞ্জে নৌকার প্রার্থী সহ মনোনয়ন ফরম জমা দিলেন ০৮ জন
রায়পুরে ৪০ বছর ধরে পাঁচ গ্রামের মানুষের পারাপারে সাঁকোই একমাত্র ভরসা

রায়পুরে ৪০ বছর ধরে পাঁচ গ্রামের মানুষের পারাপারে সাঁকোই একমাত্র ভরসা

লক্ষীপুরের রায়পুর উপজেলার চরমোহনা, দেবীপুর, শায়েস্তানগর, উত্তর রায়পুর, গাইয়ারচর ও আলোনিয়াসহ ৫টি গ্রামের উপর দিয়ে বয়ে গেছে ডাকাতিয়া নদী। নদীটি পারাপারের জন্য একটি সেতুর প্রয়োজন। কিন্তু ৩০ বছর ধরে ইউপি চেয়ারম্যান, উপজেলা চেয়ারম্যান ও সংসদ সদস্যের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে বারবার গেলেও কেউ কর্ণপাত করেনি। এলাকার ডাকাতিয়া নদী পারাপারের একমাত্র অবলম্বন এ সাঁকো। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ৪০ বছর ধরে হাজার হাজার মানুষ বাঁশের এই সাঁকো দিয়ে নদী পার হচ্ছেন। বিশেষ করে স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থী, বৃদ্ধ ও শিশুদের সাঁকো দিয়ে পারাপার হতে চরম সমস্যায় পড়তে হচ্ছে।

স্থানীয়রা জানান, রায়পুরে ডাকাতিয়া নদীর উপর প্রায় ১০০ মিটার দৈর্ঘ্য বাঁশের সাঁকেটি ৪০ বছর আগে এলাকাবাসী চাঁদা উত্তোলন করে তৈরি করেন। সে থেকে প্রতি বছরই সাঁকোটি সংস্কারের জন্য চাঁদা তুলতে হয়। এটি উপজেলার দেবীপুর গ্রামে ডাকাতিয়া নদীর উপর নির্মিত। প্রতিদিনই হাজার হাজার মানুষ ও ছাত্র-ছাত্রী পারাপার হচ্ছে। এতে মানুষের সময় যেমন নষ্ট হয় তেমনি চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। সংশ্লিষ্টদের বারবার বলেও কোনো লাভ হয়নি।

স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর লক্ষ্মীপুরের আওতায় ২০১৫-১৬ অর্থ বছরে ব্রিজ নির্মাণের জন্য বাজেট হলেও পরিমাণ মতো বরাদ্দ না হওয়ায় ব্রিজটি আর নিমার্ণ হয়নি। এরপর আর আসেনি কোনো বরাদ্দ।

রায়পুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. ছফিউল আযম সুমন চৌধুরী বলেন, ‘প্রতিদিন শতশত মানুষ ও শিক্ষার্থী নিজেদের প্রয়োজনে এই সাঁকোটি দিয়ে নদী পারাপার হচ্ছেন। আমি জনগুরুত্বপূর্ণ এই সাঁকোটির স্থলে একটি পাকা সেতু নির্মানের জন্য সরকার ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে বারবার দাবি জানিয়ে এসেছি। এখন পর্যন্ত কোন ফল পাইনি।

রায়পুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাবরিন চৌধুরী বলেন, ব্রিজ নির্মাণের জন্য বরাদ্দ চেয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে লিখিত আবেদন করা হয়েছে। বরাদ্দ পেলেই জনগুরুত্বপূর্ণ ব্রিজটি নির্মাণ করা হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY Shipon tech bd